এখানে জিনিসপত্রের দাম বাংলাদেশের তুলনায় অত্যধিক, জীবনযাত্রার ব্যয় অনাকাঙ্খিত বেশী; অবশ্য দোকান ভেদে প্রায় প্রতিটি জিনিসের দাম ভ্যারি করে। তাকসিম স্কয়ারের পাশে এক দোকানে দেখলাম গোল আলু ৪৫ লিরা মানে প্রায় ৩০০ টাকা কেজি (এক লিরা সমান ৬ টাকা)। তবে অনেক জায়গাতেই ২৫ লিরা বা ১৫০ টাকাতেও আলু পাওয়া যায়।
চাল এখানে বাংলা টাকায় ১৮০ টাকা, অনেক জ্যাকেটের দোকানে জ্যাকেট টানিয়ে রেখেছে, দাম ৯-১০ হাজার টাকা। একটা শর্মার দাম ৩০০-৫০০ টাকা। ফ্রেঞ্চ ফ্রাই ২০০-৩০০ টাকা।
অধিকাংশ দোকানে আখরোট, কাজু, মিক্সড নাট এসব ৮০০-৮৪০ লিরা বা ৪৫০০-৫০০০ টাকা কেজি। আবার কিছু দোকানে দেখেছি১৩০-১৪০ লিরা বা ৮০০-১০০০ টাকা কেজি। দোকানদার বলেন এটা কোয়ালিটির পার্থক্যের কারনে হয়; আল্লাহই ভালো জানেন, কেন এত পার্থক্য!
এখানকার মিষ্টান্ন অতি বিখ্যাত। যে কোন দোকানে এগুলোর ট্যাগ লাগানো থাকে ৬০০-৭০০ লিরা বা ৩৫০০-৪০০০ টাকা কেজি। এক প্লেট চিকেন বিরিয়ানি ১০০০ টাকা, বিফ বিরিয়ানি ১১৫০ টাকা। অবশ্য এগুলো বড় দোকানের কথা লিখলাম। ছোট দোকানও কম যায় না; এক বাটি ভাত, এক প্লেট গরুর গোস্ত ও স্প্রাইট নিয়েছে প্রায় এক হাজার টাকা।
আপেল ছাড়া আর কোনকিছু এখানে সস্তা না; আপেলের কেজি বাংলাদেশী ৫০ টাকা; এখানে প্রচুর আপেল হয়। আমাদের প্রাণের যে বুট আছে ১০ টাকায় পাওয়া যায়, তেমন এক প্যাকেট বুটের দাম জিগ্যেস করলাম, বলল ৩০ লিরা অর্থাৎ ১৮০ টাকা।
৩০ লিরার নীচে কোন জুস নেই, একটা গোলাকার কেক কিনেছি ৩০ লিরায়; যে কোন ফান্টা, স্প্রাইটের ক্যান ২৫ লিরা তথা ১৫০ টাকা। ছোট্ট এক বাটি ভাত ২০-৩০ লিরা। এখানে ছোট একটা রুমের ভাড়া ২০-৩০ হাজার টাকা। তবে ট্রান্সপোর্টের খরচে রক্ষা, নইলে এখানে জীবন ধারণ সত্যিই কঠিন হতো!
Your point of view caught my eye and was very interesting. Thanks. I have a question for you.
I don’t think the title of your article matches the content lol. Just kidding, mainly because I had some doubts after reading the article.
Your article helped me a lot, is there any more related content? Thanks!
I don’t think the title of your article matches the content lol. Just kidding, mainly because I had some doubts after reading the article.