ডাউকি সোনেংপেডেং
ডাউকি’র স্নোনেংপেডেং গ্রামখানি ঘুরে দেখার সুযোগ হয়নি, তবে বিখ্যাত সাসপেনশন ব্রীজ থেকে যখনই উমগট নদীর দুই তীরের গাছ-গাছালি আর শান্ত-স্নিগ্ধ পরিবেশ নজরে এসেছে, তখনই এক চমৎকার ভালোলাগার অনুভূতি তৈরি হয়েছে নিজের মধ্যে।
সাসপেনশন ব্রীজ থেকে ৩৬০° এংগেলে সবকিছু দেখা যায়; উমগটের স্রোত পশ্চিম থেকে পূবে বইছে, উমগটের বড় বড় পাথরের উপর বসে অনেকেই বড়শি দিয়ে মাছ ধরছে। বেশ কিছুসংখ্যক জেলে নৌকায় বসেই মাছ ধরার চেষ্টা করছে। নদীতে পানি তত বেশী নয়, তবে স্রোতের বেগ প্রবল।
নদীর দুই পাড়ে অসংখ্য তাঁবু খাটানো আছে; এখানে দেশ বিদেশের পর্যটকরা ক্যাম্পিং করে। আমাদের দেশের ট্যুর অপারেটররাও শীতকালে এখানে ক্যাম্পিং এর ইভেন্ট ছাড়ে; তখন নদী শান্ত থাকে বলে উপর থেকে একেবারে নীচ পর্যন্ত স্বচ্ছ দেখা যায়।
সাসপেনশন ব্রীজ ধরে হেঁটে শেষ মাথায় যেতে যেতে মনে হলো, উমগট নদীতে একবার সাঁতার না কাটলে ট্যুরটা অপূর্ণ থেকে যাবে নাতো? যেই ভাবা সেই কাজ, দ্রুত ব্রীজ পেরিয়ে গাড়িতে এসে কাপড় নিয়ে নেমে গেলাম! স্রোতের ভয়ে খুব বেশী দূর গেলাম না, তবে ১৫ মিনিট ধরে উমগটকে আচ্ছাসে আলিংগন করলাম।
মেঘালয়ের রূপ-রহস্য আবিষ্কার করার জন্য তিনদিন মোটেই যথেষ্ট নয়; অন্ততঃ সপ্তাহখানেক না হলে তো নয়ই! তবু যতখানি দেখার সুযোগ হলো, মেঘালয় তার রূপ-সম্ভার দিয়ে যতখানি আকৃষ্ট করতে পারল, তাতে বেঁচে থাকলে আরেকবার তার যৌবনে হানা দেবার একটা চেষ্টা হতেই পারে!
I don’t think the title of your article matches the content lol. Just kidding, mainly because I had some doubts after reading the article.
I like this website very much, Its a very nice position to read and
find information.Raise your business
I don’t think the title of your article matches the content lol. Just kidding, mainly because I had some doubts after reading the article.
Thank you for your sharing. I am worried that I lack creative ideas. It is your article that makes me full of hope. Thank you. But, I have a question, can you help me?